fbpx

The
Rifat Hasan
Website

রিফাত হাসানের
অফিসিয়াল সাইট

পাঠ প্রতিক্রিয়া

শোয়েব আব্দুল্লাহ

‘টেক্সট, কন্সপিরেসি ও রূপকথা’ আর আমার রিফাত হাসান পাঠ

June 11, 2021   0 comments   10:52 am

আমার রিফাত হাসান পাঠ নিয়ে কয়েক পর্বের লেখার প্রথম পর্ব এটি। এই লেখাটা লম্বা হবে। এজন্য আমি ভাবছি, পর্ব আকারে লিখবো এবং অনিয়মিত ভাবে। এই লেখাটা ছিলো আমার রিফাত হাসানকে চিনে ওঠার শুরুর দিনগুলার ফিরিস্তি। এরকম কয়েক দফা দেয়া যায় কিন্তু আমার লক্ষ্য হলো দ্রুতই লেখকের চিন্তায় প্রবেশ করা। যেখানে আমি দেখতে চাইবো, আমাদের সময় ও তৎপরতায় উনি কীভাবে প্রভাব রাখেন। আমরা একটা প্রস্তাবনা খুঁজে পাঠ করার চেষ্টা করবো। একটা রূপকথার গল্পের হদিস করবো যেটা চাইলে সত্যি করা যায়। আর কিছু কন্সপিরেসি যেখানে ব্যক্তিগত সম্পর্কের বরাতে নির্দয় আক্রমণ থাকবে আমার আর লেখকের চিন্তার তফাৎ নিয়ে। এক. লেখাটা একটা মেঠো নস্টালজিয়া দিয়া শুরু করা যাক। আমি তখন কলেজের শেষ বর্ষে পড়ি অথবা এ্যাডমিশনের জন্য প্রস্তুতি নিতেছি। রিফাত হাসানের লেখালেখির সাথে পরিচয় তারও আগে থেকে। কিন্তু কখনো সেরকম ইন্টারেকশন হয় নাই। উনি তখন বিডিনিউজের আর্টস অথবা অপিনিয়নে লিখতেন। ঐ লেখাগুলা কি এখনো পাওয়া যায় ? জানি না। তো একদিন আগ্রহের বসে খুঁজতে গিয়া লেখকের ‘সম্পর্ক, বন্ধুত্ব ও রাজনীতি’ বইটা পাইলাম। লালের উপর সুন্দর প্রচ্ছদ। কিন্তু দামটা বেশি। মনে হয় প্রচ্ছদের জন্যেও বইটা আমার তখন বেশি মনে ধরছিলো। তো ইনবক্সে বললাম— ‘আপনার বইটা কিনতে চাই ভাই। কিনে ফেলবো। কিন্তু একটা অনুরোধ আছে। মনে হয় দামটা একটু বেশি’ উনি আগ্রহ নিয়েই রিপ্লাই দিলেন— ‘আপনি…

Share

আমার রিফাত হাসান পাঠ নিয়ে কয়েক পর্বের লেখার প্রথম পর্ব এটি। এই লেখাটা লম্বা হবে। এজন্য আমি ভাবছি, পর্ব আকারে লিখবো এবং অনিয়মিত ভাবে। এই লেখাটা ছিলো আমার রিফাত হাসানকে চিনে ওঠার শুরুর দিনগুলার ফিরিস্তি। এরকম কয়েক দফা দেয়া যায় কিন্তু আমার লক্ষ্য হলো দ্রুতই লেখকের চিন্তায় প্রবেশ করা। যেখানে আমি দেখতে চাইবো, আমাদের সময় ও তৎপরতায় উনি কীভাবে প্রভাব রাখেন। আমরা একটা প্রস্তাবনা খুঁজে পাঠ করার চেষ্টা করবো। একটা রূপকথার গল্পের হদিস করবো যেটা চাইলে সত্যি করা যায়। আর কিছু কন্সপিরেসি যেখানে ব্যক্তিগত সম্পর্কের বরাতে নির্দয় আক্রমণ থাকবে আমার আর লেখকের চিন্তার তফাৎ নিয়ে।

এক.

লেখাটা একটা মেঠো নস্টালজিয়া দিয়া শুরু করা যাক। আমি তখন কলেজের শেষ বর্ষে পড়ি অথবা এ্যাডমিশনের জন্য প্রস্তুতি নিতেছি। রিফাত হাসানের লেখালেখির সাথে পরিচয় তারও আগে থেকে। কিন্তু কখনো সেরকম ইন্টারেকশন হয় নাই। উনি তখন বিডিনিউজের আর্টস অথবা অপিনিয়নে লিখতেন। ঐ লেখাগুলা কি এখনো পাওয়া যায় ? জানি না।

তো একদিন আগ্রহের বসে খুঁজতে গিয়া লেখকের ‘সম্পর্ক, বন্ধুত্ব ও রাজনীতি’ বইটা পাইলাম। লালের উপর সুন্দর প্রচ্ছদ। কিন্তু দামটা বেশি। মনে হয় প্রচ্ছদের জন্যেও বইটা আমার তখন বেশি মনে ধরছিলো। তো ইনবক্সে বললাম—

‘আপনার বইটা কিনতে চাই ভাই। কিনে ফেলবো। কিন্তু একটা অনুরোধ আছে। মনে হয় দামটা একটু বেশি’

উনি আগ্রহ নিয়েই রিপ্লাই দিলেন—

‘আপনি পড়েন কিসে?’

জানালাম আমি কলেজ শেষ করতেসি।

ফিরতি মেসেজে জবাব দিলেন—

‘তাইলে হয়তো আপনার জন্য একটু বেশিই। আচ্ছা, আপনি আমাকে বাসার ঠিকানা দিয়েন। দেখি প্রকাশককে বলে কী করা যায়।’

শুনে খুশি মনে আমার বাসার ঠিকানা দিলাম। তারপর কিছুদিন এমনিতেই কেটে গেলো। আমিও ব্যস্ত হয়ে পড়লাম অন্য কাজে। তো, একদিন বাসায় এসে শুনি আমার নামে একটা পার্সেল আসছে চিটাগং থেকে। দেখলাম— ‘সম্পর্ক, বন্ধুত্ব ও রাজনীতি’।

সাধারণত আমার বাসায় কোনো বই আসলে ছোট খালামনি আগে খুলে কিছুটা পড়ে। এই বইটাও খুলে পড়ছিলো মনে হয়।

এই গল্পের দ্বিতীয় পর্বটা কিছুদিন আগের। ‘টেক্সট, কন্সপিরেসি ও রূপকথা’ বইটা ঠিক একইভাবে আমার বাসায় আসলো। এবং কিছুটা কোইন্সিডেন্টলি হলেও এবারও বইটা রিসিভ করলেন আমার খালামনি। মজার ব্যাপার হলো, যারা দেখেছেন তারা জানেন এই বইটাও কিছুটা লালচে। কিছুটা  সম্পর্ক, বন্ধুত্ব ও রাজনীতি’র মত। তো, খালামনির সন্দেহ হলো আমি একই বই দুইবার আনছি কিনা। পরে উনি মিলায়ে দেখলেন যে, আসলে ব্যাপারটা সেরকম না।

আমি বাসায় ফেরার পর খুব মজা করে গল্পটা বললেন। রিফাত হাসান নিয়েও নানান প্রশ্ন করলেন। আমি তার বাসায় সফরের কাহিনী বেশ আরাম করে বললাম।

এই স্মৃতিগুলো বলার কী কারণ থাকতে পারে? একটা কারণ হয়তো রাজনীতিকে আপাতত মুলতবি রাইখা রিফাত হাসানের সাথে আমার সম্পর্ক ও বন্ধুত্বের একটা হদিস দেয়া। সেটা যতটা না ব্যক্তিগত তার থেকে বেশি পারিবারিক।

 

দুই.

রিফাত হাসান পাঠ আমার কাছে এরকম কিছু ব্যক্তিগত মুগ্ধতা হয়েই থাকতে পারতো। কিন্তু নানান কারণে সেটা হয়নি। এটা আমার চিন্তা এবং তৎপরতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।

ক্যানো রিফাত হাসান পাঠ আমার জন্য জরুরী হইলো তার একটা ফিরিস্তি তুলে ধরা দরকার।

আমাদের বেড়ে ওঠার সময়কার দুটি বড় ঘটনা ছিলো শাপলা ও শাহবাগ। এগুলা কনফিউজিং ছিলো এই কারণে যে— ঠিক বেঠিক বিবেচনা করার যথেষ্ট সময় আমাদের ছিলো না। সময়টা ছিলো পক্ষ বেছে নেয়ার। আমরা নিছিলাম।

কিন্তু ধীরে-ধীরে বুঝতে পারেছিলাম কিছু জরুরী বিষয়। আমাদের প্রভাবিত করেছিলো যা কিছু, তার বেশিরভাগের তরিকা ছিলো কেবলই প্রতিক্রিয়ার। ফলে, বহু বহু জরুরী চিন্তা-বোঝাপড়া এগতে পারছিলোনা ঠিকঠাক মত।

আমরা কৈশোর পার করছিলাম। জিততেই হবে এমন চিন্তা আমাদের ছিল।  কিন্তু একটা বিজয় যে অনেক জুলুমের হেজেমনিকে টলাতে পারবে না সেটাও বুঝতে খুব দেরী হয়নি। তবুও বয়স বলে তো একটা বিষয় আছে।  আমাদের দরকার ছিলো একটা দীর্ঘ রাজনৈতিক বোঝাপড়া। সম্পর্ক, বন্ধুত্ব ও রাজনীতির একটা নতুন পাঠ। যা আমরা পাইনি।

এমন অবস্থায় রিফাত হাসানের লেখাপত্র আমাদের সামনে এমন একটা আলোচনা রাখছিলো যেখানে প্রশ্নগুলো করা হচ্ছিলো সম্পূর্ণ আলাদা একটা ভঙ্গিতে। এতদিন দুনিয়া আমাদের কাছে ছিলো কেবলই মাধ্যমিকের নৈর্ব্যত্তিক প্রশ্ন— একটার বেশি দাগানো যায় না। কিন্তু রিফাত দেখাচ্ছিলেন, কীভাবে আমাদের এরকম বোঝাপড়াগুলো একটা স্তরে এসে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে।

যেমন ‘টেক্সট, কন্সপিরেসি ও রূপকথা’ বইয়ে সাক্ষাৎকারের অংশে আমি বারবার তাকে প্রশ্ন করছিলাম চলমান রাষ্ট্র কাঠামোকে উনি অস্বীকার করেন কিনা। স্বীকার করে নেয়া ভালো এটা ছিলো আমার তরফ থেকে একটা ফাঁদ। কিন্তু বিপরীতে রিফাত উত্তর দিয়েছিলেন বেশ সামলে। উনি ব্যাখ্যা করছিলেন, কীভাবে বর্তমান রাষ্ট্র উচ্ছেদ মর্মে মার্ক্সবাদী পাঠগুলো শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়। এখানে তার প্রস্তাবনা ছিলো আমাদের হাতে থাকা চলতি বহু ‘সংস্কারমূলক’ প্রস্তাবের থেকে আলাদা।

এগুলা ভাবনা হিসাবে হয়তো খুব নতুন নয়। কিন্তু জনপরিসরে এই চিন্তাগুলো আমরা অন্তত দেখিনি। ফলে আমাদের কাছে এটা ছিল জরুরী।

 

তিন.

রিফাত হাসান প্রশ্ন করেন এবং প্রশ্ন শোনেন। আমাদের শুরুর দিনগুলোতে আমরা যেটা খুব কম পাইছি তা হলো প্রশ্ন করার অধিকার। কারণ পোস্ট-শাহবাগে আমাদের দেয়া হইছিলো বাইনারি উত্তর, যেগুলো অলমোস্ট ঐশী বাণীর মত। সে সবকে প্রশ্ন করার লোক ছিলো খুব কম। ফলে অনেক গ্রান্ড ন্যারেটিভকেও যে প্রশ্ন করা যায় এটা আমাদের কাছে ছিলো একটা আশ্চর্যের মত।

আমি তখন ভার্সিটিতে সদ্য উঠছি। এমন কোনো একদিনে রিফাতের ‘শিবির সন্দেহ মারধর- গ্রেফতারের’ ক্রিটিক নিয়া একটা আলাপ পড়লাম। আমার আশেপাশে তখনো এইসব আলাপ সেমি-নিষিদ্ধের তালিকায় আছে।

আমার মনে আছে আমি তখন মুহসিন হলের এক্সটেনশনে কোনো এক রুমে থাকি। আমার বন্ধুরা আগে উঠছে সুতরাং তারা আমার সিনিয়র। একদিন রাতে দরজায় দুমদুম আওয়াজ। উঠে খুলে দেখলাম এক বড় ভাই আসছে নতুনদের জন্য জরুরী এলান জানাতে। এলানটা হলো— ‘কাউরে যদি শিবিরের মত লাগে তাইলে হাড্ডি গুড়া করে দেয়া হবে। কোনো বাপে বাচাইতে পারবেনা। এটা ফাইনাল’ । শিবিরের মত দেখতে লোকজন কেমন হয় আমি জানতাম না। তবে আমি নিশ্চিত ছিলাম, আমারে শিবিরের মত লাগে না। কারণ অনেকবার আসরের পর তাবলিগের জামাতের মুরুব্বিদের কাছে নিজের নাম— দীপঙ্কর বলছি এবং একবার এক মুরুব্বি আমার কান ধরে চেক করে নিশ্চিত হইসিলো, আমি আসলেই হিন্দু।

কিন্তু তবুও আমি সেদিন ভয় পাইছিলাম। আমার এক বন্ধু পরে আমাকে আশ্বস্ত করছিলো যে— এটা একটা রুটিন পেট্রোলিং। কোনো সমস্যা হবে না। তবে কেউ শিবিরের মত ‘দেখলে’ তার হলে না ওঠাই ভালো।

তার কিছুদিনের মধ্যেই আমি হল ছেড়ে দিছিলাম। তবুও ঘটনাটা আমার কাছে ট্রমার মত। এবং যখন দেখলাম, আমারই এক পরিচিত ক্লাসমেটকে শিবির সন্দেহে মারধর করে হল থেকে নামায়ে দেয়া হলো। তখন থেকে এইটা একটা নগদ আতংকের মত লাগত। সেই ছেলেটা শিবির করত কি করতো না আমি জানি না, তবে এটা মনে আছে, সেদিন আমাদের হল প্রোভোস্ট এই ঘটনার কোনো প্রতিবাদ জানান নাই।

ফলে রিফাত হাসানের সেদিনের লেখা আমারে স্রেফ যে একটা রিডিং দিছিলো এমন না, বরং একটা তাৎক্ষণিক উপলব্ধি তৈরী করেছিলো— ‘আরে! এগুলা এমনে ওপেনে লেখা যায় ? কেউ মাইরধোর করেনা?’

আমি যতবার ওনার লেখা পড়ছি ততবার আমার এই লেখাটার কথা মাথায় আসছে। কারণ এই লেখাটা আমাকে ফয়েজ আহমেদ ফয়েজের ইয়াদ দিছিলো—

‘বোল কি লব আজাদ হ্যায় তেরে

বোল জবান আব তাক তেরি হ্যাঁয়..’

 

চার.

আমার লেখাটা কেবল রিফাত হাসানকে ঘিরে আছে এই ব্যাপারটা অনেকের অস্বস্তি লাগতে পারে। কিন্তু এটা আমার জন্য জরুরী। চিন্তার রাস্তা ধরে চেনা মানুষজন আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে কীভাবে তার একটা উদাহরণ দেই।

আমি মাদ্রাসার ছাত্র। এতে আমার কোনো খেদ নাই। তবে কিছু মনোবেদনা আছে। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার অন্তত স্বতন্ত্র তিন ধারায় আমি পড়াশোনা করছি। দুইটার সার্টিফিকেট আছে একটার নাই।

কিন্তু আমি যখন কলেজে উঠছি তখন পরিবেশ সচেতনভাবে আমাকে ইশারা দিসে যে, মাদ্রাসার কথা তেমন বলা যাবে না। চুপচাপ থাকতে হবে। আমি প্রতিষ্ঠানগুলার নাম নিতে চাই না। কিন্তু এসকল প্রতিষ্ঠান আমার সাথে বৈষম্য করছে স্রেফ মাদ্রাসার ছাত্র হবার ‘অপরাধে’।

এর সর্বশেষ উদাহরণ আমার বর্তমান প্রতিষ্ঠান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ‘খ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় শীর্ষ ১৫০ জনের তালিকায় স্থান নেয়ার পরেও আমি অনেক বিষয়ে আবেদনের জন্যেই বিবেচিত হই নাই। পর্যাপ্ত নম্বর থাকার পরেও আমাকে বলা হইছিলো, এ সকল বিভাগ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য না। তার উপরে আমি তো ইন্টার মাদ্রাসায় করিও নাই।

এমন একটা পরিস্থিতি আমাকে শেখাচ্ছিলো যে, মাদ্রাসা হইলে আমার কিছুটা সয়ে যাইতে হবে এইসব ব্যপার। আমিও মেনে নিতে শিখছিলাম, অন্তত রিফাত হাসান পড়ার আগ পর্যন্ত। কিন্তু ‘সম্পর্ক, বন্ধুত্ব ও রাজনীতি’ আমাকে এই বিষয়ে একটা ভিন্ন ভাবনা দিছিলো। যেখানে রিফাত নিজের মাদ্রাসা জীবনের একটা লম্বা ফিরিস্তি তুলে ধরছিলেন নানান জরুরী ভাবনা সমেত। উনি এর নাম দিসিলেন ‘জবানবন্দী’। এই জবানবন্দী আমার মাদ্রাসা জীবন নিয়া সোজা হয়ে খাড়াইতে শেখাইছে যেটার জন্য কোনো ধন্যবাদ আজ পর্যন্ত আমি লেখককে দেই নাই।

 

পাঁচ.

এই লেখাটা লম্বা হবে স্বাভাবিক। এজন্য আমি ভাবছি পর্ব আকারে লিখবো এবং অনিয়মিত ভাবে। এই লেখাটা ছিলো আমার রিফাত হাসানকে চিনে ওঠার শুরুর দিনগুলার ফিরিস্তি। এরকম কয়েক দফা দেয়া যায় কিন্তু আমার লক্ষ্য হলো দ্রুতই লেখকের চিন্তায় প্রবেশ করা।

যেখানে আমি দেখতে চাইবো, আমাদের সময় ও তৎপরতায় উনি কীভাবে প্রভাব রাখেন। আমরা একটা প্রস্তাবনা খুঁজে পাঠ করার চেষ্টা করবো। একটা রূপকথার গল্পের হদিস করবো যেটা চাইলে সত্যি করা যায়। আর কিছু কন্সপিরেসি যেখানে ব্যক্তিগত সম্পর্কের বরাতে নির্দয় আক্রমণ থাকবে আমার আর লেখকের চিন্তার তফাৎ নিয়ে।  (চলবে)

শোয়েব আব্দুল্লাহ, লেখক।

Leave the first comment