Critics’ contention
পাঠ প্রতিক্রিয়া, রিফাত হাসান সম্পর্কিত, সম্পর্ক, বন্ধুত্ব ও রাজনীতি
রিফাত হাসানকে যতটুকু বুঝি
রাত্য রাইসু, মাহবুব মোরশেদ, ইমরুল হাসান, পিনাকী ভট্টাচার্য কিংবা জিয়া হাসানের ভাষা এবং সমালোচনার ধরণের থিকা রিফাত হাসান বেটার মনে হইছে আমার।
পাঠ প্রতিক্রিয়া
রিফাত হাসানের ফর্ম ভাঙা; টেক্সট কন্সপিরেসি ও রুপকথা
এইটা হইল ফ্যাসিবাদের একটা ননরিস্কি ফর্ম, বর্ম। লেখক এর বাহির হইয়া আগান, মানে গণজীবনের জিগ্যাসারে কন্সপিরেসির অসাহিত্যিক ফর্ম থিকা সাহিত্যে আনেন। সাহিত্য মানেও একটা ফর্ম। তাই ইহা বুঝতে হলে ফর্ম ভাঙার মুহূর্ত আর দরকারটারে বুঝতে হইবে। টোটাল রাজনীতি না, আবার মানুষের দাস দশা উৎরাইয়া সংকটময় টোটালিটারিয়ান সোসাইটির নৈতিকতার ধারণা, টোটেম, ট্যাবুগুলো ভাইঙা ফ্যাসিবাদরে মোকাবেলা করবে এমন স্বর্বজনীন লিটারেচার। রাজনীতিও সেই অর্থে মনে করছি।
রিফাত হাসান সম্পর্কিত, সংস্কৃতি-উদ্যোগের আলাপ
চিন্তার পরিবনর্তনশীল মিডিয়মের যুগে রিফাত হাসান পাঠ
যেমন, ‘৫ মে: বন্ধুত্ব, রাষ্ট্র ও মানুষ সম্পর্কের পুনর্বিবেচনা’। এই লেখায় উনি যুক্তি-তর্কের একটা ফ্রেমওয়ার্কে ওনার রাষ্ট্র ও রাজনীতি বিষয়ক আইডিয়াগুলা জেনারেট।, করছেন। হেফাজত আন্দোলনের গোড়ার ভাবটি কেমন, তা নিয়া দুর্দান্ত কিছু পর্যালোচনা হাজির করছেন; হেফাজতের সাথে আওয়ামী গভমেন্টের বোঝাপড়ারে তিনি যেভাবে দেখছেন এখানে, তাতে ওনার লেখালেখিরে ‘আওয়ামী বিরোধিতা’ হিশাবে যারা দেখেন, তারা নিশ্চিত ফাঁপড়ে পড়বেন। এই লেখায় রাষ্ট্র ও রাজনীতি নিয়া রিফাতের কিছু চিন্তা হাজির আছে। পুঁজিতান্ত্রিক বিকাশের হাত ধইরা তৈয়ার হওয়া আধুনিক সেক্যুলার স্টেটের বিভিন্ন ইডিওলজিকাল অ্যাপারেটাস, আইন এবং এর সাথে নাগরিকের সম্পর্ক, বন্ধুত্ব, একত্ববোধ ও আত্মরক্ষাবোধ থেকে জন্ম নেওয়া রাজনীতির স্রেফ ইডিওলজিতে পর্যবসিত ও অপচিত হওয়া— এসব…
রিফাত হাসান সম্পর্কিত, সংস্কৃতি-উদ্যোগের আলাপ
আতঙ্কবাদী কৃষ্ণচূড়ার সময়ে রিফাত হাসান
আর রিফাত ভাই বাংলা ট্রেডিশনাল কবিতার সাথে একরকম ছেদ তৈরি করেছেন। এটা বড় বিষয়। কবিরা ঐতিহ্যের মায়া, নিজের থেকে নিজে বেরোতে না চাওয়া, নতুন রাস্তায় শহীদ হওয়ার রিস্ক নিতে চায় না। সেই হিসেবে আমার কাছে মনে হয়, রিফাত হাসানের কবিতার বোধবুদ্ধি সাহসিকতায় পরিপূর্ণ। মানে নিজের মত লিখতে চাওয়ার ও পারার সক্ষমতা ও সাহস তার আছে। সেই হিসেবে আমি গুরুত্বসহকারে তার কবিতা পড়ে থাকি।
রিফাত হাসান সম্পর্কিত, সংস্কৃতি-উদ্যোগের আলাপ
রিফাত হাসানের জন্মদিনে..
তো, এর পরবর্তী সময়ে ২০১৩ সালের পরে আসলে আমাদের এখানে চিন্তার জগতে বড় ধরনের উলটপালট ঘটল। অর্থাৎ প্রগতিশীল যে চিন্তাভাবনাগুলো, ঘরানাগুলো, পলিটিক্যাল এলায়েন্সগুলো বা সঙ্গগুলো, পলিটিক্যাল পাঠচক্রগুলো, সেগুলোকে আমরা দেখলাম যে, তারা দুর্বল হয়ে যাচ্ছে এবং তাদের যে অসাড়তা, অন্তঃসার শূন্যতা সেগুলো আমরা চোখের সামনে দেখলাম। তার ঠিক বিপরীতে না, তার পাশাপাশি আরেকটা চিন্তা যেটা আসলে ইনক্লুসিভ ধরনের, যেটা আমরা বাম রাজনীতির প্রশ্নে বলি, ইসলাম প্রশ্নে বলি, বিভিন্ন প্রশ্নগুলোকে আরেকটু গভীর থেকে অর্থাৎ দেখার আরেকটা দৃষ্টিভঙ্গি যেটা আমাদের সোসাইটিতে কখনো ছিল না তা না, খুব ক্ষীণ আকারে ছিল সেই দৃষ্টিভঙ্গিটা— রিফাতের মধ্য দিয়ে আবার আমরা পাই আর কি। মানে আমাদের…
রিফাত হাসান সম্পর্কিত, সংস্কৃতি-উদ্যোগের আলাপ
ব্যক্তি, সমাজ, রাজনীতি
এগুলারে আমি কেন নিতে পারলাম পরে? মানে পরে মনে হইল যে, হ্যাঁ, তাইতো আসলে। মানে কাওকে ট্যাগ দিয়া মাইরা ফেলা হবে আর সেটাকে বৈধতা দেয়া হবে কেন? তো এসব ব্যাপারে ক্রিটিক্যাল হয়ে উঠার পেছনে লাইক রিফাত ভাই, রাইসু ভাই, এরা হেল্প করতে থাকলো। পরে মানে আফটার শাহবাগ এন্ড শাপলা আমরা দেখছি প্রতিপক্ষকে কীভাবে জঙ্গি ট্যাগ দিয়ে বা কোরান ও ইসলাম বিরোধী বলে দমন করা হয়েছে, হচ্ছে। ফলে আমরা দমনমূলক সোসাইটিকে আলাপ আলোচনা মূলক তথা ক্রিটিক্যাল করে তোলার অবস্থান নেই।